কটকটে গোলাপি রঙে ঘরের দেওয়াল আচ্ছাদিত। নেই কোন ভেন্টিলেটর। দরজা বন্ধ থাকলে বাইরের সাথে আর কোন যোগাযোগ নেই। নতুন রঙ বারবার নাকে এসে গুঁতো দিচ্ছে। মাথার উপর ঘুরছে চার চারটা তিন ব্লেডের ফ্যান। তাতে একটা বেশ ভাব ধরে বসে থাকা যেত। তবে এটা কোচিং ঘর। এখানে আগে থেকে ভাব ধরে বসে থাকলে ব্যাপারটা বেখাপ্পা ঠেকবে। কোচরা এসে আমাদের ভাব ধরা শেখাবে। তখনই না খাপে খাপে মিলবে 'ইন্টার-এ্যাকশন'!
ঘরের দরজা খুলে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়লেন এক কোটপ্যান্ট পরিহিত ভদ্রলোক। ভদ্রলোকের চোখ প্রথমেই ঘরটাকে পরখ করে নেয়। সাত আটটা বেঞ্চে বসে থাকা ছাত্রদের মধ্যে কোনটা তার ঔরসজাত সেটা ফার্মের মুরগির ক্রেতার মতো তীক্ষ্ণদৃষ্টিতে একবার নিরিখ করে নিয়ে, তারপর কপালে সরীসৃপের মতো কিছু ভাঁজ ফেলে শ্লেষাত্মক ভঙ্গিতে বলে উঠলেন, 'কী ব্যাপার! এখানে তো কোন এয়ার চলাচলের ব্যবস্থাও নেই। দম বন্ধ হবার মতো অবস্থা।'
তাঁর কথা শুনতে পেয়ে এক ছোকরা মতো মানবাকৃতি মাথা গলিয়ে দিল দরজা দিয়ে। বয়স কত হবে? পঁচিশ ছাব্বিশ। শ্যামবর্ণের চৌকো গড়নের মুখমন্ডল খাসা মানিয়েছে!
'একচুয়ালি স্যার, আমরা রুম শিফট করেছি তো। তাই এই একটু প্রবলেম হচ্ছে আরকি। এসি লাগাবার চিন্তাভাবনা আছে। আর রঙের গন্ধ শীঘ্রই চলে যাবে। একটু সবুর করতে হবে এই আরকি!'
ভদ্রলোক সরীসৃপের ভাঁজ কপাল থেকে মুছে ফেলতে আগ্রহী নন। তিনি এবার মুখোমুখিভাবে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করেন।
'আচ্ছা, আপনাদের এখান থেকে গতবার কতজন টিকেছিল?'
ছোকরা তার চুল নাড়িয়ে বলে, 'এই তো! চার পাঁচ জন।'
শ্লেষটা ভদ্রলোক আরও বাড়িয়ে দিলেন।
'মাত্র! এটাতো অনেক কম। এইখানেই তো এখন বিশ পঁচিশজন দেখতেসি। স্টুডেন্ট কমে গেসে নাকি?'
খোঁচাটা খেয়ে ছোকরা দমবার পাত্র নয়।
'জ্বী স্যার। এবার আমরা আশা করছি প্রায় এইটি পার্সেন্ট টিকবে।'
এইটি পার্সেন্ট!
আমি কথাটা শুনে পিছনে ঘুরে তাকাই। কথাটার মধ্যে তেমন আত্মবিশ্বাস খুঁজে পেলাম না। কিন্তু চিন্তাটাকে পাল্টালাম পরক্ষণেই। আসলে আত্মবিশ্বাসটা নির্ঘাত ছিলো। আমিই ঘরটার ফার্স্ট ইম্প্রেশনে হতাশ হয়ে গিয়েছি বোধহয়। যে প্রতিষ্ঠানের জন্যে এত আড়ম্বর করে ব্যাগখানা গুছিয়ে বসেছি সেই প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাই যখন পড়াবে তাতে তো অবশ্যই আত্মবিশ্বাস থাকবে। টাকাটা এখন বড় ব্যাপার না। প্রতিষ্ঠানের সাবেক ছাত্ররা আমার কাছে এখন বেশি বড় ব্যাপার।
স্কুলের পরিচিত বন্ধুগুলো পাশের বেঞ্চগুলোতে বসেছে একটু ফাঁকা ফাঁকা হয়ে। কেউ কেউ গল্পগুজবও করছে। মুখচেনা আছে পাঁচ সাতজনের। তবে গলায় গলায় দোস্তিভাব যেটাকে বলে সেরকম কেউ নেই। কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছা করছে না। ছয় বছর স্কুলে চেঁচামেচি করবার পর আর সাধারণ কথাটুকু বলবারও উদ্যম পাচ্ছি না। চাচ্ছিলাম পরিচিতজন থেকে একটু দূরে দূরে থাকতে। তা আর হলো কই? ভেবেছিলাম লিফলেট দেখে আমি নিজেকেই একমাত্র আগ্রহী হিসেবে আবিষ্কার করব। ও বাবা! চার রঙা লিফলেট সবাইকেই দেখি এখানে হামলে টেনেছে। ছাত্রসংখ্যা কম কেননা এটা কলেজ ভর্তি কোচিং। দেশে যে গুটিকয়েক কলেজ সরকারি আওতার বাইরে থেকে নিজেদের মতো শিক্ষার ছড়ি ঘোরাচ্ছে সেখানে ঢুকবার জন্যেই আমাদের হম্বিতম্বি।
এতক্ষণ ছোকরা ছোকরা করবার জন্যে আসলে অনুশোচনা হচ্ছে খানিকটা। যখন ছোকরামত ছেলেটা হয় কোচ কাম স্যার কাম ভাইয়া এবং পুরোদস্তুর ভাব নিয়ে হোয়াইট বোর্ডের সামনে এসে দাঁড়ায়, তখন অনুশোচনার আঁচড়টা গায়ে লাগবারই কথা। আমরা নড়ে চড়ে ভদ্র ছেলের মতো সামনে দৃষ্টি দিই।
'এইভাবে বসেছিস কেন?'
সবাই আড়চোখে পাশাপাশি তাকাই। উল্টো হয়ে তো বসি নি। কিংবা মাথা কাত করেও নয়। তবে?
'বসার একটা আদবকায়দা থাকে। তোরা যেই কলেজে যাবি সেই কলেজের ডিটেনশন শুনলে হয়তোবা এখন এইভাবে বসতি না।
দেখি! বস এইভাবে!'
তারপর খানিকটা মিলিটারি মেজাজে আমাদের যেভাবে বসানো হলো তাতে মনে হলো ছোকরা... দু:খিত! স্যার কাম ভাইয়া আমাদের অফিসে বসিয়ে মনোযোগী চাকুরে বানাবার প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। ওতে মনে করলাম না কিছুৃ। বড় কলেজে যাচ্ছি। কড়া নিয়ম তো আবশ্যক। আগে থেকেই শিখে রাখলাম আরকি। ভালো না?
'তো সুন্দর করে বসবার পর... নামগুলো একটু জানা উচিত।'
এরপরের দৃশ্যে আমরা সবাই উঠে দাঁড়াতে থাকলাম। একে একে নিজের নাম, স্কুলের নাম বলা শেষ করতে লাগলাম।
'কলেজে গিয়ে যদি ভাগ্যটা ভালো হয় তাহলে তোরা পড়বি প্রথমেই বাংলা স্যারের সামনে। সেই স্যার হুজুর মানুষ। মুখের ভাষা অনেক সুন্দর।'
হয়তোবা সেই সুন্দর ভাষা স্মরণের নিমিত্ত সুন্দর হাসি ফ্যালফ্যাল করে ঠোঁটে ছড়িয়ে দিল ভাইয়া।
আমরা মুগ্ধ হলাম।
'সেই স্যার পড়াবেন পাঁচ মিনিট। গালিগালাজ করবেন চল্লিশ মিনিট।...'
আমরা অবাক হলাম।
'কিন্তু স্যারের সেই সংক্ষিপ্ত পড়ানোর কায়দা এতই সুন্দর, এতই সুন্দর...'
আমরা অপেক্ষা করতে লাগলাম।
'...তখন বুঝবি তোরা কোন কলেজে এসে পড়ছিস।'
আমরা স্বপ্ন দেখতে লাগলাম।
আমরা শুনতে লাগলাম স্যারের বিচিত্রভাবে হৈমন্তী পাঠ করাবার কথা। স্যারের হৈমন্তীর বিশ্লেষণ শুনতে অন্যান্য ক্লাসের স্টুডেন্টরা কিভাবে ছুটে আসতো, কার পেছনে কে কালি ছুঁড়ে দিত, কে কোন ম্যাডামকে টিজ করত তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ।
বাংলা স্যারের বিভিন্ন আশ্চর্য কথা শুনিয়ে আমাদের মুগ্ধ করবার একদিন পর, আমাদের শোনানো হলো গণিত স্যারের কথা।
'যখন কলেজে প্রথমদিকের ক্লাসগুলো করবার সৌভাগ্য হবে তখন গণিতের রফিক স্যার এসে প্রথমেই সবাইকে দাঁড় করাবেন।
একে একে সবগুলোকে পয়েন্ট করে বলবেন তোরা কিচ্ছু জানিস না। কিচ্ছু জানিস না।'
আমাদের স্কুলের সিরিয়াস মেজাজের শাওন একটু তটস্থ হলো।
'ভাইয়া, এইরকম কেন বলবে? কিচ্ছু জানি না মানে? কিছু তো জানিই।'
ভাইয়া কৌতুকের চোখে তাকালেন।
'সত্যিই?'
শাওন বললো, 'যতটুকু জানি সেগুলো তো নিজেদের জোরেই। সরকারি স্কুল থেকে আর এমন কিইবা পড়ায় উল্টায় দিসে?'
একটু নরম হয়ে স্যার কাম ভাইয়া বললো,
'আসলে তোদেরও কোন দোষ নাই। কিন্তু সেই যে বেসিকে যে তোদের দুর্বল করে দিয়েছে। তাতেই তো বাজিমাত অবস্থা করে ছাড়বে রফিক স্যার। আমি আর কি করতে পারি বল?'
বলে যে হাসিটা সংযোজিত হলো তা যথেষ্ট বিরক্তিকর লাগলো।
বাজিমাত- শব্দটাতে একটু তাচ্ছিল্যের ভাব ছিল।
সামনে বসা সদ্য স্কুল ছাড়া ছাত্রগুলো খারাপ ধারণা করে বসতে পারে সেজন্যে দ্রুত ইম্প্রেশন পাল্টাবার চেষ্টা শুরু হলো।
'কিন্তু বিশ্বাস কর, সেই বাঁশ দিয়েই স্যার তোদের পাল্টায় দিবে। একেবারে গোড়া থেকে। আজকে তোদের কয়েকটা সূত্রের কাহিনী দেখাব, রফিক স্যারের নোট থেকে। কত বছর হলো কলেজ ছেড়েছি। কিন্তু স্যারের নোটগুলো জাদুঘরের মতো নিজের কাছে রেখে দিয়েছি। দেখ...'
অত:পর হোয়াইট বোর্ডে কতক সময় ঘষাঘষি চলে কালো মার্কার দিয়ে। নাইন টেনে পড়া সেই সূত্রগুলো এমনভাবে জ্যান্ত হয়ে উঠবে তা কখনো কল্পনাই করতে পারি নি। এখন এই মূল ব্যাপারগুলো জানার ফলে স্কুলের বইয়ের কিছু সমস্যার কথা মনে হলো। খানিকটা সংযোগ খুঁজে পেলাম বোধহয়! সূত্রগুলোর প্রমাণ মাথায় ঢুকোবার পর ভাইয়া খুক করে কাশি দিয়ে উপসংহার টানলো।
'বাঁশগুলো দেওয়ার পর রফিক স্যার এমনি করেই তোদের গোড়া থেকেই পাকা করে ছাড়বেন।'
এই না হলে স্যার!
আমরা স্বপ্ন দেখতে থাকি।
এরকম নানা কাহিনী শুনতে থাকলাম আমরা। ভাইয়াদের সাবেক কলেজ জীবনের ইতিহাসগুলোও টুকে রাখতে শুরু করলাম স্মৃতিতে, আনন্দের পসরা হিসেবে। একদিন ফেসবুকে স্যারদের ছবি দেখানো হলো। তা নিয়ে আরো মাতামাতি।
সপ্তাহে তিনদিন যাই। সকাল দশটা থেকে দুপুর বারোটা। দুইঘন্টা আড্ডাবাজি চলে। স্যারদের গুণগান শুনি। হাসি তামাশা করি। রিকশা করে বাসায় চলে আসি।
কিন্তু এসব ব্যাপার আমার মতো কিছু ছেলেদের পছন্দ হলো না। কলেজের ভর্তি পরীক্ষা দিব যে তার জন্যে প্রস্তুতির কোন নামগন্ধই দেখছি না। মাঝে সাঝে দুই তিনটে কেমিস্ট্রির ক্লাস দিয়েই কি পার হয়ে গেলাম? সাড়ে তিন হাজার টাকা স্যারদের কাহিনী শুনবার জন্যে বরাদ্দ করে রেখেছি নাকি?
'দেখ, কলেজের পরীক্ষাটা স্রেফ অজুহাত মাত্র। আসল জিনিসটা হলো ভাইভা। ভাইভাতে পাশ করে গেলেই, স্যারদের চোখে ভালো লাগলেই এন্ট্রি পেয়ে যাবি!...'
ইতস্ততবোধ কাটে না। ঘোড়াকে খড়কুটো দিয়ে ভুলিয়ে রাখা?
ঘোড়া মুখ ফিরায়ে নেয়! মুখ ফিরায়ে নেয়!
'...আমরা যেটা চেষ্টা করছি সেটা হচ্ছে কলেজের এনভায়রনমেন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। এনভায়রনমেন্টের সাথে আগে থেকে পরিচিত হয়ে গেলে তোদের সুবিধা হবে।'
তার মানে টিকছিই? কলেজে ঢোকা নিশ্চিত?
আমরা আবার স্বপ্ন দেখতে থাকি।
একদিন আমাদের ভাইভা প্র্যাকটিস হলো। সে কী ফরমালিটি!
এমনভাবে দিলাম প্রশ্নের উত্তর, 'ডামি' কলেজ স্যার কাম ভাইয়াকে, আসল দিনে, পরীক্ষার হলে স্যার এই এ্যাটিট্যুড দেখলে আমাকে মাথায় তুলে নাচবেন।
বাসায় একাকী রাতে আয়নার সামনে ভাইভার জন্যে প্র্যাকটিস করি। নিজের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝি আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে।
ভাইয়াগুলো খুবই সেরা!
আত্মবিশ্বাসটা সব জায়গায় পাওয়া যায় না। তাঁরাই এটা তৈরী করে দিয়েছেন।
ভাইভাতে শুধু ঠিক চাল ঝাড়লেই কিস্তিমাত।
দিনগুলো কাটে... দিনগুলো কাটে...
প্রায় এক সপ্তাহ পর, ঢাকাতে যাই। পরীক্ষা দিই। রেজাল্ট পাই।
ভাবি, এইরকম আশাতীত রেজাল্টের পর ভাইয়ার সাথে এবার দেখা করাটা জরুরি। খালি হাতে দেখা করতে গেলেও কেমন কেমন দেখায়।
চট্টগ্রাম ফিরে এসে তাই বেশি দেরী করি নি। দুই দিন পরই সকালের হালকা কুয়াশার ভেতর রিকশায় চেপে গন্তব্যস্থল সোজা কোচিং ঘর।
গিয়ে দেখি শ্যামবর্ণের চৌকস মুখখানা গম্ভীর।
শুনলাম, শাওন নাকি গতকাল এসেছিল। সে নাকি প্রায় 'কান্দে কান্দে' অবস্থা। নাক থেকে সর্দি পড়াটাই খালি বাকি ছিল।
অথচ শাওনের আত্মবিশ্বাস ছিল আমার থেকে বেশি। তার আত্মবিশ্বাস দেখে আমরা প্রায় নিশ্চিত ছিলাম সে কলেজে টিকছেই।
কিন্তু সে দরজার চৌকাঠ নাকি ডিঙ্গোতে পারলো না। আহা! দু:খ... দু:খ...।
'নেন ভাইয়া! আপনাদের চাররঙা লিফলেট আপনাদের কাছেই রাখেন। আরও কয়েকজনেরগুলো কালেক্ট করে রেখেছিলাম। নষ্ট হতে দিই নাই। এগুলোও আনলাম। নেন। ধরেন।'
ভাইয়া নিরুত্তর। হাতের লিফলেট গুলো নিলো।
'দেখ, কলেজে টিকা না টিকা ভাগ্যের উপরও ডিপেন্ড করে। তাই না? ফেট বলেও তো একটা ব্যাপার আছে। হতাশ হইস না, ব্রাদার।'
'একটা আইডিয়া ছিল। শেয়ার করব?'
'কর।'
'কিভাবে আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে তুলে হতাশায় ডুবাতে হয় এবং এ দিয়ে বেশকিছু পয়সা পকেটে ঢোকানো যায়... এ নিয়ে একটা বই লেখেন। লিফলেটের দরে বিকোতে পারবেন। মানসম্মানও যাবে না। কেবল আড়ালে থেকে গাল খাবেন।'
এখন মনে হয়, প্রথমদিনই, যেদিন আমি লিফলেটটা হাতে পাই, সেদিনই যদি লিফলেটটাকে ঝালমুড়ির ঠোঙ্গা বানাতাম তবে চাররঙা লেখাগুলো পড়তে হতো না। এই গোলাপি রঙের কোচিং ঘর এ আসতেও হতো না। উদরটাতে দশ টাকা দরের কিছু পড়ত, সাড়ে তিন হাজার টাকা গচ্চাও যেত না।
এবং চক্র পুনরাবৃত্তি লাভ করবে।
বছর ঘুরে দেখা দিবে নতুন মুখ। নতুন জনগণ।
প্রলুব্ধকরণে আবার তারা স্বপ্ন দেখতে থাকবে।
এবং আমাদের মতো কিংবা আরও করুণনিয়মে হতাশ হতে থাকবে।
কিন্তু জীবন?
সে তো চলছেই... চলছেই...।
চলতেই থাকে।
২৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১৬
গল্প/কবিতা:
৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪